Monday, November 30, 2015

সেন রাজবংশ

সেন রাজবংশ কিঞ্চিদধিক একশ বছর (১০৯৭-১২২৫ খ্রিষ্টাব্দ) বাংলা শাসন করে। প্রাচীন বাংলার ইতিহাসে একাদশ শতাব্দীর অন্তিমলগ্নে পাল রাজবংশের অবসান ঘটিয়ে সেনদের উত্থান একটি অত্যন্ত গুরুত্বপূ্র্ণ অধ্যায়। বাংলার পাল রাজবংশের রাজা দ্বিতীয় মহীপালের রাজত্বকালে বারেন্দ্র 'সামন্তচক্রের' বিদ্রোহের সুযোগ নিয়ে সেন রাজবংশের প্রতিষ্ঠাতা বিজয় সেন পশ্চিমবঙ্গে ক্রমশ স্বীয় আধিপত্য বিস্তার করেন এবং অবশেষে বাংলার পাল রাজবংশের রাজা মদনপালের রাজত্বকালে স্বাধীন সত্ত্বার বিকাশ ঘটান। বাংলায় সেন শাসনের বিশেষ তাৎপর্য এই যে, সেনগণই সর্বপ্রথম সমগ্র বাংলার ওপর তাদের নিরঙ্কুশ শাসন প্রতিষ্ঠা করতে সক্ষম হয়েছেন। ভারতবর্ষের ইতিহাসে বাংলার সেন বংশীয় রাজাদের মধ্যে বিজয় সেনবল্লাল সেন, ও লক্ষ্মণ সেন বিশিষ্ট স্থান অধিকার করছেন।

লক্ষ্মণ সেন ছিলেন বৈষ্ণব মতবাদের কঠোর অনুসারী। তিনি 'পরমবৈষ্ণব' বা 'পরমনরসিংহ' উপাধি ধারণ করেন। তাঁর ধর্মমত পরিবর্তন সম্পর্কে সঠিক কিছু জানা যায় না। লক্ষ্মণ সেন তাঁর অসামান্য গুণাবলী ও দানশীলতার জন্য খ্যাত ছিলেন। তবকাত-ই-নাসিরীর লেখক মিনহাজ-উস-সিরাজ তাঁর দানশীলতায় মুগ্ধ হয়ে তাঁকে বাংলার 'মহান রায়' হিসেবে অভিহিত করেন এবং দিল্লীর সুলতান কুতুবউদ্দিন আইবকের তুল্য বিবেচনা করেন। তাঁর শাসনকালের শেষ দিকে অবশ্য লক্ষ্মণ সেন রাজকার্য পরিচালনায় অশক্ত হয়ে পড়েন। এই সময় সাম্রাজ্যের অভ্যন্তরে বিশৃঙ্খলা ও সংহতির অভাব পরিলক্ষিত হয়। সমসাময়িক লেখসূত্রে সেন রাজ্যের বিভিন্ন অঞ্চলে বেশ কতগুলি বিদ্রোহী প্রধানের মাথাচাড়া দিয়ে ওঠার আভাস পাওয়া যায়।
প্রাচীন বাংলার ইতিহাসে সেন রাজবংশের রাজত্বকাল দীর্ঘস্থায়ী না হলেও অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। পাল সাম্রাজ্যের পতনের পর বাংলায় যে রাজনৈতিক অনৈক্য দেখা দিয়েছিল, সেন রাজারা তা রোধ করেন। সেন রাজারা ছিলেন গোঁড়া হিন্দু। তাই এই সময় বাংলায় হিন্দুধর্ম রাজ-পৃষ্ঠপোষকতা লাভ করে এবং সমাজে ব্রাহ্মণদের মর্যাদা বৃদ্ধি পায়। মুসলমান রাজত্বকালেও যে বাংলায় হিন্দু সংস্কৃতি টিকে ছিল, তার অন্যতম কারণ এই সংস্কৃতিতে সেন রাজাদের অবদান। সেন রাজাদের শাসন শেষ হলে বাংলায় তুর্কি শাসন শুরু হয়।

আদি ইতিহাস

বাংলার পাল সাম্রাজ্যের পতনের পর সেন রাজবংশের শাসনকালের সূচনা হয়। একাদশ শতকে সেন রাজারা একটি ক্ষুদ্র রাজ্য স্থাপন করেছিলেন। কালক্রমে এই রাজ্যটিই বিশাল আকার ধারণ করে।
সেন রাজাদের আদি বাসস্থান ছিল কর্ণাটকের মহীশূর ও তার সংলগ্ন অঞ্চলে। সেন রাজারা বীর সেনকে তাঁদের বংশের আদিপুরুষ বলে দাবি করেছিলেন। সেনরা ঠিক কোন সময়ে বাংলায় এসেছিলেন, তা জানা যায় না। তবে এটুকু জানা যায় যে, সামন্ত সেনই প্রথম বাংলায় এসে বসবাস শুরু করেছিলেন।
সেন রাজাদের শিলালিপি থেকে জানা যায়, তাঁরা ছিলেন চন্দ্রবংশীয় ‘ব্রহ্মক্ষত্রিয়’ (যাঁরা আদিতে ব্রাহ্মণ ছিলেন, পরে কোনো কারণে ক্ষত্রিয়ের পেশা গ্রহণ করেন)। কোনো কোনো ঐতিহাসিকের মতে, সেনরা প্রথমে জৈন আচার্য বংশোদ্ভূত ছিলেন। পরে শৈবধর্ম গ্রহণ করেন। কিন্তু এই মত নিয়ে বিতর্ক রয়েছে।

রাজনৈতিক ক্ষমতালাভ

দেবপাল থেকে মদনপাল পর্যন্ত পালরাজাদের লেখ থেকে জানা যায়, তাঁরা অনেক সময় বিদেশি কর্মচারীদের প্রশাসনিক কাজকর্মে নিযুক্ত করতেন। অনুমিত হয়, সেই সময়েই সেনরা বাংলায় এসে বসতি স্থাপন করেছিলেন। পরে পাল রাজাদের দুর্বলতার সুযোগ নিয়ে তাঁরা বাংলার সিংহাসন দখল করেন।

সেন রাজবংশ

সামন্ত সেন ও হেমন্ত সেন

বাংলায় সেন রাজবংশের প্রতিষ্ঠাতা হলেন সামন্ত সেন। তিনি বর্ধমান অঞ্চলে বাস করতেন। সামন্ত সেন অবশ্য রাজা উপাধি ধারণ করেননি। তাঁর পুত্র হেমন্ত সেন স্বাধীন সেন রাজ্য প্রতিষ্ঠা করে প্রথম ‘মহারাজা’ উপাধি ধারণ করেন।

বিজয় সেন (১০৯৫-১১৫৮ খ্রিস্টাব্দ)

হেমন্ত সেনের পুত্র বিজয় সেন ক্ষুদ্র সেন রাজ্যকে একটি বিরাট সাম্রাজ্যে পরিণত করেন। ‘বারাকপুর তাম্রপট্ট’ ও ‘দেওপাড়া লেখ’ থেকে বিজয় সেন সম্পর্কে নানা তথ্য জানা যায়। বিজয় সেন পশ্চিমবঙ্গের এক শূরবংশীয় রাজকন্যাকে বিয়ে করে বর্ধমান অঞ্চলে নিজের প্রতিপত্তি বৃদ্ধি করেন। তিনি উড়িষ্যার রাজা অনন্তবর্মন চোড়গঙ্গের সঙ্গে মিত্রতা করেন এবং সমগ্র রাঢ়ে নিজের একাধিপত্য স্থাপন করেন। বিজয় সেন মিথিলার নান্যদেব, গৌড়রাজ মদন পাল ও কোশাম্বীর সামন্তরাজা দ্বোরপবর্ধনকেও পরাজিত করেছিলেন। ভোজবর্মণকে পরাজিত করে বিজয় সেন পূর্ববঙ্গ জয় করেন। এছাড়া কলিঙ্গ ও মগধের কিয়দংশও তিনি জয় করেছিলেন।
প্রাচীন বাংলার ইতিহাসে বিজয় সেনের রাজত্বকাল অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। তিনিই ছিলেন সেন রাজবংশের প্রথম উল্লেখযোগ্য শাসক। তিনি সমগ্র রাঢ়, গৌড়, মিথিলা ও পূর্ববঙ্গ জয় করেছিলেন। পাল সাম্রাজ্যের পতনের পর বাংলার রাষ্ট্রীয় ঐক্য ভেঙে গিয়েছিল। বিজয় সেন পুনরায় বাংলাকে রাষ্ট্রগতভাবে ঐক্যবদ্ধ করেছিলেন।

বল্লাল সেন (১১৫৮-১১৭৯ খ্রিস্টাব্দ)

বিজয় সেনের মৃত্যুর পর তাঁর পুত্র বল্লাল সেন বাংলার সিংহাসনে বসেন। বল্লাল সেন মগধ ও মিথিলা জয় করেছিলেন। তাঁর রাজ্য পূর্বে পূর্ববঙ্গ থেকে পশ্চিমে মগধ, উত্তরে দিনাজপুর থেকে দক্ষিণে বঙ্গোপসাগর পর্যন্ত প্রসারিত ছিল। দিনাজপুরের পাথরঘড়ার বল্লালদিঘি, বিক্রমপুরের বল্লালবাড়ি আজও তাঁর স্মৃতি বহন করছে। বল্লাল সেনের রাজত্বকাল সম্পর্কে জানা যায় ‘নৈহাটি তাম্রপট্ট’, বিজয় সেনের ‘দেওপাড়া লেখ’, বল্লাল সেন রচিত ‘অদ্ভুত সাগর’ ও ‘দানসাগর’ গ্রন্থ, ও আনন্দভট্ট রচিত ‘বল্লালচরিত’ গ্রন্থ থেকে।
বল্লাল সেন পাল রাজাদের উপর চূড়ান্ত আঘাত হেনেছিলেন। তাঁর রাজত্বকালে বাগড়ি অঞ্চল (সুন্দরবন ও মেদিনীপুর) সেন সাম্রাজ্যভুক্ত হয়েছিল। বল্লাল সেন চালুক্য রাজকন্যা রমাদেবীকে বিয়ে করেছিলেন।
অনেকের মতে বল্লাল সেন বাংলায় কৌলিন্য প্রথা প্রবর্তন করেছিলেন। কিন্তু আধুনিক ঐতিহাসিকেরা এই তথ্য অস্বীকার করেছেন। বল্লাল সেন ধর্ম ও সাহিত্যের প্রতি অনুরক্ত ছিলেন। বেদ, স্মৃতি ও পুরাণে তাঁর গভীর জ্ঞান ছিল। তিনি তান্ত্রিক হিন্দুধর্মেরও অনুরাগী ছিলেন। শেষ জীবনে পুত্র লক্ষ্মণ সেনের হাতে শাসনভার তুলে দিয়ে ত্রিবেণীর কাছে গঙ্গাতীরে শাস্ত্রচর্চায় শেষ জীবন অতিবাহিত করেছিলেন।

লক্ষ্মণ সেন (১১৭৯-১২০৭)

গোবিন্দপুর (চব্বিশ পরগনা), আনুলিয়া (নদিয়া), তপনদিঘি (দিনাজপুর), মাধাইনগর (পাবনা), শান্তিপুর (মুর্শিদাবাদ), ভাওয়াল (ঢাকা) ও সুন্দরবন অঞ্চলে লক্ষ্মণ সেন সম্পর্কে অনেকগুলি তাম্রলিপি পাওয়া গিয়েছে। মিনহাজউদ্দিন সিরাজের ‘তবকৎ-ই-নাসিরি’ ও ইসামির ‘ফুতুহ্-অউস-সালাতিন’ বইয়েও লক্ষ্মণ সেন সম্পর্কে অনেক কথা জানা যায়। মিনহাজউদ্দিন লিখেছেন, লক্ষ্মণ সেন ৬০ বছর বয়সে সিংহাসনে বসেন এবং গৌড়েশ্বর উপাধি ধারণ করেন। কথিত আছে, লক্ষ্মণ সেন পুরী, কাশী ও এলাহাবাদে বিজয়স্তম্ভ স্থাপন করেছিলেন। তিনি তাঁর পিতার রাজ্যসীমা অক্ষুন্ন রেখেছিলেন। লক্ষ্মণ সেন কনৌজের গাড়োয়ালবংশীয় রাজাকে পরাজিত করেছিলেন এবং গয়া অধিকার করেছিলেন। তিনি বাংলার বাইরেও একাধিক সামরিক অভিযান প্রেরণ করেছিলেন। তাঁর রাজত্বকালে বাংলা উত্তর ভারতীয় রাজনীতিতে বিশেষ গুরুত্ব অর্জন করেছিল। ১১৯৬ সালে সুন্দরবনের একাংশের প্রজাগণ তাঁর বিরুদ্ধে বিদ্রোহ করেন। মহারাজাধিরাজ শ্রী কোম্মনপাল এখানে একটি স্বাধীন রাজ্য প্রতিষ্ঠা করেছিলেন।
বল্লাল সেনের মতো লক্ষ্মণ সেনও বিদ্যোৎসাহী ও সাহিত্যানুরাগী ছিলেন। ‘গীতগোবিন্দম্’ রচয়িতা জয়দেব, ‘পবনদূত’ রচয়িতা ধোয়ী, ‘ব্রাহ্মণসর্বস্ব’ রচয়িতা হলায়ূধ তাঁর সভাসদ ছিলেন। লক্ষ্মণ সেন নিজেও কয়েকটি শ্লোক রচনা করেছিলেন। তিনি ‘পরম বৈষ্ণব’ উপাধি ধারণ করেন। তিনি দানশীল রাজা ছিলেন বলে জানা যায়।

পতন

১২০৬ সালে মহম্মদ ঘোরি দিল্লিতে তুর্কি রাজ্য প্রতিষ্ঠা করেন। এর আগেই ১২০২ সালে তুর্কি সামরিক নেতা ইখতিয়ার উদ্দিন মহম্মদ বিন বখতিয়ার খিলজি বাংলা আক্রমণ করেন। এর কিছুদিন আগে লক্ষ্মণ সেন নদিয়ায় অস্থায়ী রাজধানী স্থাপন করেছিলেন। নদিয়া তুর্কিদের দ্বারা আক্রান্ত হলে বৃদ্ধ লক্ষ্মণ সেন বাধা না দিয়ে নৌকাযোগে পূর্ববঙ্গে পালিয়ে যান। নদিয়া তুর্কি শাসনে চলে যায়। তবে লক্ষ্মণ সেন পূর্ববঙ্গ থেকে শাসনকাজ চালিয়ে যান। তাঁর মৃত্যুর পর পুত্র বিশ্বরূপ সেন রাজা হন। তিনি ১২২৫ সাল পর্যন্ত রাজত্ব করেন। বিশ্বরূপ সেনের মৃত্যুর পর তাঁর পুত্র সূর্য সেন রাজা হয়েছিলেন। তবে লক্ষ্মণ সেনের মৃত্যুর পর থেকেই বাংলায় সেন শাসন দুর্বল হতে শুরু করে। শেষ পর্যন্ত বিভিন্ন অঞ্চলে সামন্ত বিদ্রোহের ফলে সেন রাজ্যের পতন ঘটে।

প্রশ্ন-উওরে সেন রাজবংশ
প্রশ্ন: সেন বংশের প্রথম রাজা ও প্রতিষ্ঠাতা কে?
উঃ সামন্ত সেন।

প্রশ্ন: সেন রাজাদের পূর্ব পুরুষগণ কোন দেশের অধিবাসী ছিলেন?
উঃ দাক্ষিণাত্যের কর্ণাটক।

প্রশ্ন: কার শাসনামলে বাংলা সর্বপ্রথম এক শাসনাধীন আসে?
উঃ বিজয় সেনের।

প্রশ্ন: বিজয় সেনের রাজত্বকাল কোন সময় পর্যন্ত বিস্তৃত ছিল?
উঃ ১০৯৮-১১৬০ খ্রিঃ

প্রশ্ন: সেন বংশের সর্বপ্রথম সার্বভৌম রাজা কে?
উঃ বিজয় সেন।

প্রশ্ন: সেন বংশের শ্রেষ্ঠ সম্রাট কে?
উঃ বিজয় সেন।

প্রশ্ন: বিজয় সেনের দ্বিতীয় রাজধানী কোথায়?
উঃ ঢাকা জেলার বিক্রমপুরে (রামপাল)।

প্রশ্ন: কৌলিন্য প্রথার প্রবর্তক কে?
উঃ বল্লাল সেন।

প্রশ্ন: সেন বংশের সর্বশেষ রাজা কে?
উঃ লক্ষন সেন।

প্রশ্ন: বাংলার শেষ হিন্দু রাজা কে ছিলেন?
উঃ লক্ষন সেন।

প্রশ্ন: সেন রাজাদের মধ্যে গৌড়েশ্বর উপাধী কার ছিল?
উঃ লক্ষন সেন।

প্রশ্ন: লক্ষন সেনের রাজধানী কোথায় কোথায় ছিল?
উঃ গৌড় ও নদীয়ায়।

প্রশ্ন: সেন বংশের অবসান ঘটে কবে?
উঃ ত্রয়োদশ শতকে।

প্রশ্ন: কোন বাঙালী নালন্দা বিশ্ববিদ্যালয়ের মহাধ্যক্ষ পদ অলংকৃত করেন?
উঃ শীলভদ্র।

প্রশ্ন: সেন বংশের প্রথম রাজা ও প্রতিষ্ঠাতা কে?
উঃ সামন্ত সেন।

প্রশ্ন: সেন রাজাদের পূর্ব পুরুষগণ কোন দেশের অধিবাসী ছিলেন?
উঃ দাক্ষিণাত্যের কর্ণাটক।

প্রশ্ন: কার শাসনামলে বাংলা সর্বপ্রথম এক শাসনাধীন আসে?
উঃ বিজয় সেনের।

প্রশ্ন: বিজয় সেনের রাজত্বকাল কোন সময় পর্যন্ত বিস্তৃত ছিল?
উঃ ১০৯৮-১১৬০ খ্রিঃ

প্রশ্ন: সেন বংশের সর্বপ্রথম সার্বভৌম রাজা কে?
উঃ বিজয় সেন।

প্রশ্ন: সেন বংশের শ্রেষ্ঠ সম্রাট কে?
উঃ বিজয় সেন।

প্রশ্ন: বিজয় সেনের দ্বিতীয় রাজধানী কোথায়?
উঃ ঢাকা জেলার বিক্রমপুরে (রামপাল)।

প্রশ্ন: কৌলিন্য প্রথার প্রবর্তক কে?
উঃ বল্লাল সেন।

প্রশ্ন: সেন বংশের সর্বশেষ রাজা কে?
উঃ লক্ষন সেন।

প্রশ্ন: বাংলার শেষ হিন্দু রাজা কে ছিলেন?
উঃ লক্ষন সেন।

প্রশ্ন: সেন রাজাদের মধ্যে গৌড়েশ্বর উপাধী কার ছিল?
উঃ লক্ষন সেন।

প্রশ্ন: লক্ষন সেনের রাজধানী কোথায় কোথায় ছিল?
উঃ গৌড় ও নদীয়ায়।

প্রশ্ন: সেন বংশের অবসান ঘটে কবে?
উঃ ত্রয়োদশ শতকে।

প্রশ্ন: কোন বাঙালী নালন্দা বিশ্ববিদ্যালয়ের মহাধ্যক্ষ পদ অলংকৃত করেন?
উঃ শীলভদ্র।

প্রশ্ন: ‡mb esk cÖwZwôZ nq K‡e ?
Dt 1050 mv‡j

প্রশ্ন: ‡mb es‡ki cÖ_g ivRv †K wQ‡jb ?
Dt ‡ngšÍ‡mb|

প্রশ্ন: ejøvj †mb †K wQ‡jb ?
Dt weRq †m‡bi cyÎ|

প্রশ্ন: ‡mb es‡ki me©‡kl ivRv †K ?
Dt j²Y †mb|

প্রশ্ন: ‡mb es‡ki Aemvb nq KLb ?
Dt 1204 wLª÷v‡ã|

2 comments:

  1. অনুপ্রেরণা ও সফলতার গল্প, শিক্ষামূলক ছোট গল্প, লাইফস্টাইল, প্রশ্ন ও উত্তর, মোটিভেশনাল উক্তি, রহস্য গল্প এবং অবাক করা সব ঘটনা পড়তে ভিজিট করুন অনুপ্রেরণা ডটকম।

    ReplyDelete
  2. Casino Site Review - LuckyClub Live
    Casino Website Review and Bonuses · Casino Site · Casino Site and Games · Bonuses · Slots · Roulette luckyclub.live · Poker · Video Poker · Bingo · Slot Games · Casino Games · Live Dealer Games.

    ReplyDelete