বাংলাদেশ দক্ষিণ এশিয়ার একটি জনবহুল রাষ্ট্র। বাংলাদেশের সাংবিধানিক নাম গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ। ভূ-রাজনৈতিকভাবে বাংলাদেশের পশ্চিম, উত্তর ও পূর্ব সীমান্তে ভারত, দক্ষিণ-পূর্ব সীমান্তে মায়ানমার ও দক্ষিণ উপকূলের দিকে বঙ্গোপসাগর অবস্থিত। বাংলাদেশের ভূখণ্ড ভৌগলিকভাবে একটি উর্বর বদ্বীপের অংশ বিশেষ। পার্শ্ববর্তী দেশের রাজ্য পশ্চিমবঙ্গ ও ত্রিপুরা-সহ বাংলাদেশ একটি ভৌগলিকভাবে জাতিগত ও ভাষাগত "বঙ্গ" অঞ্চলটির মানে পূর্ণ করে। "বঙ্গ" ভূখণ্ডের পূর্বাংশের অংশ পূর্ব বাংলা নামে পরিচিত, যা বর্তমানে বাংলাদেশ নামের দেশ। পৃথিবীতে যে ক'টি রাষ্ট্র জাতিরাষ্ট্র হিসেবে মর্যাদা পায় তার মধ্যে বাংলাদেশ অন্যতম।
বাংলাদেশের বর্তমান সীমান্ত তৈরি হয়েছিল ১৯৪৭ খ্রিস্টাব্দে যখন ব্রিটিশ ঔপনিবেশিক শাসনাবসানে, বঙ্গ (বেঙ্গল প্রেসিডেন্সি) এবং ব্রিটিশ ভারত বিভাজন করা হয়েছিল। বিভাজনের পরে বর্তমান বাংলাদেশের অঞ্চল তখন পূর্ব বাংলা নামে পরিচিত, যেটি নবগঠিত দেশ পাকিস্তানের পূর্ব অঞ্চল হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করা হয়েছিল। পাকিস্তান অধিরাজ্যে থাকারকালীন "পূর্ব বাংলা" থেকে "পূর্ব পাকিস্তান"-এ নামটি পরিবর্তিত করা হয়েছিল। শোষণ, বৈষম্য ও নিপীড়নের বিরুদ্ধে সশস্ত্র সংগ্রামের মধ্য দিয়ে ১৯৭১ খ্রিস্টাব্দে বাংলাদেশ একটি স্বাধীন ও সার্বভৌম দেশ হিসাবে প্রতিষ্ঠিত হয়। স্বাধীনতা পরবর্তী সময়ে দারিদ্র্যপীড়িত বাংলাদেশে বিভিন্ন সময় ঘটেছে দুর্ভিক্ষ ও প্রাকৃতিক দুর্যোগ; এছাড়াও প্রলম্বিত রাজনৈতিক অস্থিতিশীলতা ও পুনঃপৌনিক সামরিক অভ্যুত্থান এদেশের রাজনৈতিক সামগ্রিক স্থিতিশীলতা বারংবার ব্যাহত করেছে। গণসংগ্রামের মধ্য দিয়ে ১৯৯১ খ্রিস্টাব্দে গণতান্ত্রিক শাসনব্যবস্থা পুনঃপ্রতিষ্ঠিত হয়েছে যার ধারাবাহিকতা অদ্যাবধি বর্তমান। সকল প্রতিকূলতা সত্বেও গত দুই দশকে বাংলাদেশের অর্থনীতি প্রগতি ও সমৃদ্ধি সারা বিশ্বে স্বীকৃতি লাভ করেছে।
বিশ্বের সবচেয়ে জনবহুল দেশগুলোর তালিকায় বাংলাদেশের অবস্থান অষ্টম যদিও আয়তনের হিসেবে বাংলাদেশ বিশ্বে ৯৪তম; ফলে বাংলাদেশ বিশ্বের সবচেয়ে ঘনবসতিপূর্ণ দেশগুলোর নবম। মাত্র ৫৬ হাজার বর্গমাইলেরও কম এই ক্ষুদ্রায়তন দেশের বর্তমান জনসংখ্যা ১৫.৫৯ কোটির বেশী অর্থাৎ প্রতি বর্গমাইলে জনবসতি ২৪৯৭ জন।
জনসংখ্যার ৯৮ শতাংশ মানুষের মাতৃভাষা বাংলা; শিক্ষার হার ৬৫ শতাংশ। ২০১২-১৩ অর্থবছরে বাংলাদেশের মোট দেশজ উৎপাদনের (জিডিপি) পরিমাণ ছিল ১১,৯৮,৯২৩ কোটি টাকা (চলতি বাজারমূল্যে) যা ২০১৩-১৪ অর্থবছরে বৃদ্ধি লাভ করে ১৩,৫০,৯২০ টাকায় উন্নীত হয়েছে। একই সঙ্গে জনগণের মাথাপিছু বার্ষিক আয় পূর্ববর্তী বৎসরের ১,০৪৪ মার্কিন ডলার থেকে বৃদ্ধি পেয়ে ২০১৩-১৪ অর্থবছরে ১,১৯০ মার্কিন ডলারে উন্নীত হয়েছে মর্মে সরকারী প্রাক্কলন করা হয়েছে, টাকার অঙ্কে যার পরিমাণ ৯২,৫১০ টাকা। দারিদ্রের হার ২৬.২০ শতাংশ, অতিদরিদ্র মানুষের সংখ্যা ১১.৯০ শতাংশ, এবং বার্ষিক দারিদ্র হ্রাসের হার ১.৫ শতাংশ। এই উন্নয়নশীল দেশটি প্রায় দুই দশক যাবৎ বার্ষিক ৫ থেকে ৬.২ শতাংশ হারে অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধির অর্জনপূর্বক "পরবর্তী একাদশ" অর্থনীতিসমূহের তালিকায় স্থান করে নিয়েছে। রাজধানী ঢাকা ও অন্যান্য শহরের পরিবর্ধন বাংলাদেশের এই উন্নতির চালিকাশক্তিরূপে কাজ করছে। এর কেন্দ্রবিন্দুতে কাজ করেছে একটি উচ্চাকাঙ্ক্ষী মধ্যবিত্ত শ্রেণীর ত্বরিৎ বিকাশ এবং একটি সক্ষম ও সক্রিয় উদ্যোক্তা শ্রেণীর আর্বিভাব। বাংলাদেশের রপ্তানীমুখী পোশাক শিল্প সারা বিশ্বে বিশেষভাবে প্রসিদ্ধ। জনশক্তি রপ্তানীও দেশটির অন্যতম অর্থনৈতিক হাতিয়ার।
গঙ্গা-ব্রহ্মপুত্রের উর্বর অববাহিকায় অবস্থিত এই দেশটিতে প্রায় প্রতি বছর মৌসুমী বন্যা হয়; আর ঘূর্ণিঝড়ও খুব সাধারণ ঘটনা। নিম্ন আয়ের এই দেশটির প্রধান সমস্যা পরিব্যাপ্ত দারিদ্র গত দুই দশকে অনেকাংশে নিয়ন্ত্রণে এসেছে সাক্ষরতার হার বৃদ্ধি পেয়েছে দ্রুত, জন্ম নিয়ন্ত্রণ কার্যক্রমে অর্জিত হয়েছে অভূতপূর্ব সফলতা। এছাড়া আন্তর্জাতিক মানব সম্পদ উন্নয়ন সূচকে বাংলাদেশ দৃষ্টান্তমূলক অগ্রগতি অর্জনে সক্ষম হয়েছে।[৭], তবে বাংলাদেশে এখনো বেশ কিছু গুরুত্বপূর্ণ চ্যালেঞ্জ মোকাবেলা করছে যার মধ্যে রয়েছে পরিব্যাপ্ত রাজনৈতিক ও প্রশাসনিক দুর্নীতি, বিশ্বায়নের প্রেক্ষাপটে অর্থনৈতিক প্রতিযোগিতা এবং জলবায়ু পরিবর্তনের ফলে সমুদ্রতলের উচ্চতা বৃদ্ধির ফলশ্রুতিতে তলিয়ে যাবার শঙ্কা। এছাড়া একটি সর্বগ্রহণযোগ্য নির্বাচন ব্যবস্থার রূপ নিয়ে নতুন ভাবে সামাজিক বিভাজনের সৃষ্টি হয়েছে।
বাংলাদেশে সংসদীয় গণতান্ত্রিক সরকার ব্যবস্থা প্রচলিত। বাংলাদেশ দক্ষিণ এশীয় আঞ্চলিক সহযোগিতা সংস্থা ও বিমসটেক-এর প্রতিষ্ঠাতা সদস্য। এছাড়া দেশটি জাতিসংঘ, বিশ্ব বাণিজ্য সংস্থা, বিশ্ব শুল্ক সংস্থা, কমনওয়েলথ অফ নেশনস, উন্নয়নশীল ৮টি দেশ, জোট-নিরপেক্ষ আন্দোলন, ওআইসি, ইত্যাদি আন্তর্জাতিক সংঘের সক্রিয় সদস্য।
বাংলাদেশের বর্তমান সীমান্ত তৈরি হয়েছিল ১৯৪৭ খ্রিস্টাব্দে যখন ব্রিটিশ ঔপনিবেশিক শাসনাবসানে, বঙ্গ (বেঙ্গল প্রেসিডেন্সি) এবং ব্রিটিশ ভারত বিভাজন করা হয়েছিল। বিভাজনের পরে বর্তমান বাংলাদেশের অঞ্চল তখন পূর্ব বাংলা নামে পরিচিত, যেটি নবগঠিত দেশ পাকিস্তানের পূর্ব অঞ্চল হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করা হয়েছিল। পাকিস্তান অধিরাজ্যে থাকারকালীন "পূর্ব বাংলা" থেকে "পূর্ব পাকিস্তান"-এ নামটি পরিবর্তিত করা হয়েছিল। শোষণ, বৈষম্য ও নিপীড়নের বিরুদ্ধে সশস্ত্র সংগ্রামের মধ্য দিয়ে ১৯৭১ খ্রিস্টাব্দে বাংলাদেশ একটি স্বাধীন ও সার্বভৌম দেশ হিসাবে প্রতিষ্ঠিত হয়। স্বাধীনতা পরবর্তী সময়ে দারিদ্র্যপীড়িত বাংলাদেশে বিভিন্ন সময় ঘটেছে দুর্ভিক্ষ ও প্রাকৃতিক দুর্যোগ; এছাড়াও প্রলম্বিত রাজনৈতিক অস্থিতিশীলতা ও পুনঃপৌনিক সামরিক অভ্যুত্থান এদেশের রাজনৈতিক সামগ্রিক স্থিতিশীলতা বারংবার ব্যাহত করেছে। গণসংগ্রামের মধ্য দিয়ে ১৯৯১ খ্রিস্টাব্দে গণতান্ত্রিক শাসনব্যবস্থা পুনঃপ্রতিষ্ঠিত হয়েছে যার ধারাবাহিকতা অদ্যাবধি বর্তমান। সকল প্রতিকূলতা সত্বেও গত দুই দশকে বাংলাদেশের অর্থনীতি প্রগতি ও সমৃদ্ধি সারা বিশ্বে স্বীকৃতি লাভ করেছে।
বিশ্বের সবচেয়ে জনবহুল দেশগুলোর তালিকায় বাংলাদেশের অবস্থান অষ্টম যদিও আয়তনের হিসেবে বাংলাদেশ বিশ্বে ৯৪তম; ফলে বাংলাদেশ বিশ্বের সবচেয়ে ঘনবসতিপূর্ণ দেশগুলোর নবম। মাত্র ৫৬ হাজার বর্গমাইলেরও কম এই ক্ষুদ্রায়তন দেশের বর্তমান জনসংখ্যা ১৫.৫৯ কোটির বেশী অর্থাৎ প্রতি বর্গমাইলে জনবসতি ২৪৯৭ জন।
জনসংখ্যার ৯৮ শতাংশ মানুষের মাতৃভাষা বাংলা; শিক্ষার হার ৬৫ শতাংশ। ২০১২-১৩ অর্থবছরে বাংলাদেশের মোট দেশজ উৎপাদনের (জিডিপি) পরিমাণ ছিল ১১,৯৮,৯২৩ কোটি টাকা (চলতি বাজারমূল্যে) যা ২০১৩-১৪ অর্থবছরে বৃদ্ধি লাভ করে ১৩,৫০,৯২০ টাকায় উন্নীত হয়েছে। একই সঙ্গে জনগণের মাথাপিছু বার্ষিক আয় পূর্ববর্তী বৎসরের ১,০৪৪ মার্কিন ডলার থেকে বৃদ্ধি পেয়ে ২০১৩-১৪ অর্থবছরে ১,১৯০ মার্কিন ডলারে উন্নীত হয়েছে মর্মে সরকারী প্রাক্কলন করা হয়েছে, টাকার অঙ্কে যার পরিমাণ ৯২,৫১০ টাকা। দারিদ্রের হার ২৬.২০ শতাংশ, অতিদরিদ্র মানুষের সংখ্যা ১১.৯০ শতাংশ, এবং বার্ষিক দারিদ্র হ্রাসের হার ১.৫ শতাংশ। এই উন্নয়নশীল দেশটি প্রায় দুই দশক যাবৎ বার্ষিক ৫ থেকে ৬.২ শতাংশ হারে অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধির অর্জনপূর্বক "পরবর্তী একাদশ" অর্থনীতিসমূহের তালিকায় স্থান করে নিয়েছে। রাজধানী ঢাকা ও অন্যান্য শহরের পরিবর্ধন বাংলাদেশের এই উন্নতির চালিকাশক্তিরূপে কাজ করছে। এর কেন্দ্রবিন্দুতে কাজ করেছে একটি উচ্চাকাঙ্ক্ষী মধ্যবিত্ত শ্রেণীর ত্বরিৎ বিকাশ এবং একটি সক্ষম ও সক্রিয় উদ্যোক্তা শ্রেণীর আর্বিভাব। বাংলাদেশের রপ্তানীমুখী পোশাক শিল্প সারা বিশ্বে বিশেষভাবে প্রসিদ্ধ। জনশক্তি রপ্তানীও দেশটির অন্যতম অর্থনৈতিক হাতিয়ার।
গঙ্গা-ব্রহ্মপুত্রের উর্বর অববাহিকায় অবস্থিত এই দেশটিতে প্রায় প্রতি বছর মৌসুমী বন্যা হয়; আর ঘূর্ণিঝড়ও খুব সাধারণ ঘটনা। নিম্ন আয়ের এই দেশটির প্রধান সমস্যা পরিব্যাপ্ত দারিদ্র গত দুই দশকে অনেকাংশে নিয়ন্ত্রণে এসেছে সাক্ষরতার হার বৃদ্ধি পেয়েছে দ্রুত, জন্ম নিয়ন্ত্রণ কার্যক্রমে অর্জিত হয়েছে অভূতপূর্ব সফলতা। এছাড়া আন্তর্জাতিক মানব সম্পদ উন্নয়ন সূচকে বাংলাদেশ দৃষ্টান্তমূলক অগ্রগতি অর্জনে সক্ষম হয়েছে।[৭], তবে বাংলাদেশে এখনো বেশ কিছু গুরুত্বপূর্ণ চ্যালেঞ্জ মোকাবেলা করছে যার মধ্যে রয়েছে পরিব্যাপ্ত রাজনৈতিক ও প্রশাসনিক দুর্নীতি, বিশ্বায়নের প্রেক্ষাপটে অর্থনৈতিক প্রতিযোগিতা এবং জলবায়ু পরিবর্তনের ফলে সমুদ্রতলের উচ্চতা বৃদ্ধির ফলশ্রুতিতে তলিয়ে যাবার শঙ্কা। এছাড়া একটি সর্বগ্রহণযোগ্য নির্বাচন ব্যবস্থার রূপ নিয়ে নতুন ভাবে সামাজিক বিভাজনের সৃষ্টি হয়েছে।
বাংলাদেশে সংসদীয় গণতান্ত্রিক সরকার ব্যবস্থা প্রচলিত। বাংলাদেশ দক্ষিণ এশীয় আঞ্চলিক সহযোগিতা সংস্থা ও বিমসটেক-এর প্রতিষ্ঠাতা সদস্য। এছাড়া দেশটি জাতিসংঘ, বিশ্ব বাণিজ্য সংস্থা, বিশ্ব শুল্ক সংস্থা, কমনওয়েলথ অফ নেশনস, উন্নয়নশীল ৮টি দেশ, জোট-নিরপেক্ষ আন্দোলন, ওআইসি, ইত্যাদি আন্তর্জাতিক সংঘের সক্রিয় সদস্য।
v প্রশ্ন ও উত্তর বাংলাদেশ
Ø বাংলাদেশের সাংবিধানিক নাম- গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ (The People’s Republic
of Bangladesh)
Ø বাংলাদেশের স্বাধীনতা লাভ করেছে- ১৯৭১ সালের ১৬ই ডিসেম্বর।
Ø বাংলাদেশের রাজধানী- ঢাকা।
Ø বাংলাদেশের বাণিজ্যিক রাজধানী- চট্টগ্রাম।
Ø বাংলাদেশের আয়তন- ১.৪৭.৫৭০ বর্গ কি.মি অথবা ৫৫ হাজার বর্গমাইল।
Ø আয়তনের ভিত্তিতে পৃথিবীতে বাংলাদেশের অবস্থান- ৯০তম।
Ø বাংলাদেশের আইন পরিষদের নাম- পার্লামেন্ট বা জাতীয় সংসদ।
Ø বাংলাদেশের বিভাগ সংখ্যা- ৮টি।
Ø সিটি কর্পোরেশনের সংখ্যা- ১১টি।
Ø বাংলাদেশের সীমান্তবর্তী জেলা- ৩২টি।
Ø বাংলাদেশের সাথে যে দুটি দেশের সীমান্ত রয়েছে- ভারত ও মায়ানমার
Ø
বাংলাদেশের
জনসংখ্যা বৃদ্ধির হার- ১.৩২%।
Ø
বাংলাদেশের মানুষের গড় আয়ু-
৬৬.৮ বছর।
Ø
বাংলাদেশের
মানুষের মাথাপিছু আয়- ১,৩১৪
মার্কিন ডলার।
Ø
বাংলাদেশের
বার্ষিক গড় বৃষ্টিপাত- ২০৩
সে.মি।
Ø
বাংলাদেশের
উপর দিয়ে প্রবাহিত মোট নদ-নদীর সংখ্যা- ২০৩টি।
Ø
. বাংলাদেশের
মানুষের গড়পড়তার হার- ৫৪৮% (সূত্র-
অর্থনৈতিক সীমানা ২০১০ ও
প্রাথমিক গণ শিক্ষা মন্ত্রণালয়
ব্যান বেইস= ৬৫.৫%)
Ø
. জনসংখ্যার
দিক দিয়ে বাংলাদেশের অবস্থান-
নবম।
Ø
. বাংলাদেশের
সর্বোচ্চ বৃষ্টিপাত হয়- সিলেট জেলার
লালখানে।
Ø
. বাংলাদেশের
সর্ব নিম্ন বৃষ্টিপাত হয়- নাটোর জেলার
লালপুরে।
Ø
. বাংলাদেশের
উষ্ণতম মাস- এপ্রিল।
Ø
. বাংলাদেশের
শীতলতম
মাস- এপ্রিল।
Ø
বাংলাদেশের
সর্ব দক্ষিণের জেলা- কক্সবাজার।
Ø
. বাংলাদেশের
সর্ব উত্তরের জেলা- পঞ্চগড়।
Ø
বাংলাদেশের
সর্ব দক্ষিণের জেলা- কক্সবাজার।
Ø
বাংলাদেশের
সর্ব উত্তরের জেলা- পঞ্চগড়।
Ø
. বাংলাদেশের
সমুদ্র বন্দর- ২টি।
Ø
. বাংলাদেশের
আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর-
৩টি।
Ø
. বাংলাদেশের
জনসংখ্যার ঘনত্ব- ৯৯০ জন প্রতি
বর্গ কি.মি. এ।
Ø
বাংলাদেশের
সবচেয়ে ঘনবসতিপূর্ণ
জেলা- ঢাকা।
Ø
বাংলাদেশের
সবচেয়ে কম ঘন বসতি পূর্ণ
জেলা- বান্দরবন।
Ø
. বাংলাদেশের
জাতিসংঘের সদস্য পদ লাভ
করে- ১৯৭৪ সালে।
Ø
. বাংলাদেশের
জাতিসংঘের- ১৩৬তম সদস্য।
Ø
বাংলাদেশের
সীমানা- পশ্চিমে ভারতের পশ্চিমবঙ্গ,
উত্তরেভারতের পশ্চিমবঙ্গ, মেঘালয় ও আসাম,
পূর্বে ভারতের আসাম, ত্রিপুরা,
মিজোরামএবং মায়ানমার, বাংলাদেশের দক্ষিণে রয়েছে বঙ্গোপসাগর।
Ø
. বাংলাদেশের
আয়তন- ১,৪৭,৫৭০ বর্গ কি.মি. বা ৫৬,
৯৭৭ বর্গ মাইল।
Ø
. বাংলাদেশের
সর্ব দক্ষিণের স্থান- ছেড়া
দ্বীপ (না থাকলে সেন্টমার্টিন
হবে)।
Ø
. বাংলাদেশের
সর্ব পূর্বের স্থান- আখাইনঠং
(থানচি, বান্দরবন)।
Ø
. বাংলাদেশের
পশ্চিমের স্থান- মনাকসা (শিবগড়,
চাঁপাই নবাবগঞ্জ)।
Ø
. বাংলাদেশের
বাংলাদেশের সর্ব উত্তরের স্থান-
জায়গীর জোত, বাংলা বান্ধা।
Ø
. আয়তনে
বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় বিভাগ-
চট্টগ্রাম।
Ø
. আয়তনে
বাংলাদেশের সবচেয়ে ছোট বিভাগ-
সিলেট।
Ø
. আয়তনে
বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় জেলা-
রাঙামাটি।
Ø
. আয়তনে
বাংলাদেশের সবচেয়ে ছোট জেলা-
মেহেরপুর।
Ø বাংলাদেশের কোন জেলার সাথে ভারত ও মিয়ানমারের যৌথ সীমান্ত রয়েছে- রাঙামাটি।
Ø বাংলাদেশের
কোন জেলার সাথে ভারতের
কোন সংযোগ নেই- বান্দরবন
ও কক্সবাজার।
Ø .
বাংলাদেশের সীমান্ত থেকে ভারতের
ফারাক্কা বাঁধের দৈর্ঘ্য- ১৬.৫ কি.মি. বা ১১
মাইল।
Ø বাংলাদেশের
মধ্য দিয়ে অতিক্রম করেছে-
কর্কট ক্রান্তি রেখা -
ভারত বাংলাদেশ সীমান্ত চুক্তি
স্বাক্ষরিত হয়- ১৬ মে
১৯৭৪ সালে।
Ø বাংলাদেশের
অবস্থান -ক্রান্তীয়
অঞ্চলে।
Ø আয়তনে বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় উপজেলা- শ্যামনগর (সাতক্ষীরা)।
Ø বাংলাদেশের দক্ষিণে ভারতের কোন প্রদেশ অবস্থিত- আন্দামান নিকবর দ্বীপপুঞ্জ।
Ø বাংলাদেশের সমুদ্র উপকূলীয় সীমার দৈর্ঘ্য- ৭১১ কি.মি.।
Ø বাংলাদেশের রাজনৈতিক সমুদ্র সীমা- ১২ নটিক্যাল মাইল।
Ø বাংলাদেশের অর্থনৈতিক সমুদ্র সীমার দৈর্ঘ্য- ২০০ নটিক্যাল মাইন বা ৩৭০.৪ কি.মি.।
Ø বাংলাদেশের সীমান্তবর্তী ভারতের রাজ্য- ৫টি।
Ø বাংলাদেশের সীমান্তবর্তী জেলা- ৩২টি।
Ø ভারতের সাথে বাংলাদেশের সীমান্তবর্তী জেলা- ৩০টি।
Ø মিয়ানমারের সাথে বাংলাদেশের সীমান্তবর্তী
জেলা- ৩টি
Ø evOvwj
RvwZi cwiPq Kx wn‡m‡e ?
Dt ksKi RvwZ wn‡m‡e
Ø evsjv
k‡ãi DrcwË nq †Kv_v †_‡K ?
D t e½ avZz
Ø e½
Kx ?
D t cÖvPxbKv‡ji G A‡j emevmKvix Rb‡Mvôxi bvg|
Ø e½
bv‡gi cÖ_g D‡jøL cvIqv hvq †Kvb MÖ‡š’ ?
D t wn›`y‡`I HZ‡iq AviY¨ MÖ‡š’|
Ø e½
Rb‡Mvôx gvby‡li evmf’wg †Kv_vq wQj ?
D t fvwMi_x b`xi c~e© Zxi †_‡K Avmv‡gi cwðgvÂj
ch©šÍ|
Ø ‡`kevPK
e½ bv‡gi cÖ_g D‡jøL cvIqv hvq †Kvb MÖ‡š’ ?
D t Aveyj dR‡ji AvBb-B AvKeix MÖ‡š’|
Ø G
A‡ji bvg evsjv bvgKiY K‡ib †K ?
D t myjZvb Bwjqvm kvn|
Ø e‡i›`ª
ej‡Z eZ©gvb †Kvb AÂj‡K eySvq ?
D t DËivÂj eZ©gvb ivRkvnx AÂj‡K|
Ø eZ©gvb
†Kvb †Kvb AÂj wb‡q mgZU AÂj MwVZ n‡q‡Q ?
D t e„nËg Kzwgjøv I †bvqvLjx AÂj wb‡q|
Ø cÖvPxb
evsjvi D‡jøL‡hvM¨ Rbc`¸‡jv Kx Kx ?
D t e½, cyÛª, †MŠo, ivp, e‡i›`ª, mgZU I
nwi‡Kj|
Ø ‡Kvb
AÂj wb‡q e½ AÂj MwVZ ?
D t XvKv, gqgbwmsn,I dwi`cyi AÂj wb‡q|
Ø cyÛª
ej‡Z †Kvb AÂj eySvq ?
D t e¸ov, ivRkvnx , iscyi I w`bvRcyi |
Ø cyÛª
Rbc‡`I ivRavbx wQj †Kv_vq ?
D t cyÛª bMi (gnv¯ÍvbMi)
Ø ‡MŠo
AÂj Gi ivRavbx wQj †Kv_vq ?
D t KY©myeY©
Ø mgZ‡Ui
ivRavbx wQj †Kv_vq ?
D t eiKvgZv
Ø KLb
Avh© Dcwb‡ek ¯’vwcZ nq ?
D t ‰ew`K hy‡Mi †kl fv‡M|
Ø Avh©MY
cÖ_g KLb Dcgnv‡`‡k AvMgb K‡I ?
D t wLª÷c~e© 2000 A‡ã|
Ø evOvwj
RvwZi D™¢‡ei BwZnv‡m mgMÖ evOvwj Rb‡Mvôx‡K Kq fv‡M fvM Kiv hvq ?
D t 2 fv‡M|
Ø evsjvi
Avw`g Awaevmx Kviv ?
D t ‡Kvj, †fj, mvuIZvj, byÐv cÖf„wZ DcRvwZ|
Ø evsjvi
Avw` Rbc`¸‡jvi Rb‡Mvóxi fvlv wQj Kx ?
D t AwóªK
Ø me©cÖ_g
†`kevPK evsjv k‡ãi e¨envi nq ?
D t Aveyj dR‡ji AvBb-B-AvKeix MÖš’
Ø cÖvPxb
evsjvi ¯^vaxb cÖ_g bicwZ †K ?
D t ivRv kkv¼|
Ø evOvwj
RvwZ wKfv‡e M‡o D‡V ?
D t Aw÷ªK, `ªvweo,I Avh© RvwZi mswgkÖ‡Y|
Ø Kv‡K
w`‡q evsjvi ¯^vaxbZvi m~Pbv ?
D t dLiæÏxb †gveviK kvn
Ø evsjvi
BwZnv‡m cÖvPxb hy‡Mi †kl ivRv †K ?
D t j²Y †mb|
Ø c~e©
e‡½I ¯^vaxb bicwZ †K ?
D t dLiæÏxb †gveviK kvn
Ø wUcy
myjZv‡bi wcZvi bvg Kx ?
D t nvq`vi Avjx Lvb|
0 comments:
Post a Comment